Tata Scholarship এ আবেদন করলেই মিলবে 50,000 টাকা।
জেনে নিন Tata Scholarship এ আবেদন সংক্রান্ত বিস্তারিত তথ্য।
মেধাবী হওয়া সত্বেও হয় না পড়াশোনা। পান না স্বপ্নের চাকরি। কিংবা অর্থের অভাবে পড়াশোনা করার সাথে সাথে কঠোর পরিশ্রম চালিয়ে যেতে হয়। পড়ুয়াদের এই অবস্থা থেকে বের করে আনতে বর্তমানে বিভিন্ন সরকারি-বেসরকারি স্কলারশিপের ব্যবস্থা করা হয়েছে। আজকে তেমনই একটি স্কলারশিপ সম্পর্কে জানানো হবে। যার মাধ্যমে দরিদ্র, ও মেধাবী পড়ুয়াদের দেওয়া হবে বার্ষিক মোটা অঙ্কের টাকা।
স্কলারশিপের নাম – টাটা স্কলারশিপ।
আবেদনকারীর যোগ্যতা-
১) আবেদনকারীকে অবশ্যই ভারতের স্থায়ী নাগরিক হতে হবে।
২) আবেদনকারীকে ষষ্ঠ শ্রেণী-স্নাতক স্তরের পড়ুয়া হতে হবে।
মাধ্যমিক পাশে, রাজ্যের প্রতিটি জেলা অফিসে বিপুল সংখ্যক কর্মী নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি
৩) আবেদনকারীকে ভারত সরকার স্বীকৃত যেকোনো শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের পড়ুয়া হতে হবে।
৪) পরিবারের বার্ষিক আয় ৪ লাখ টাকার কম হতে হবে।
৫) নূন্যতম ৬০ শতাংশ নম্বর পেতে হবে।
৬) Tata Company, BuddyforStudy এর অধীন কর্মরত ব্যক্তিদের সন্তানরা এই স্কলারশিপের জন্য আবেদন জানাতে পারবেন না।
স্কলারশিপের অঙ্ক-
এই স্কলারশিপকে মোট তিনটি ভাগে ভাগ করা হয়েছে।
১) The Tata Scholarship Programme for Class 6 to 12 Students.
২) The Tata Scholarship Programme for Professional Undergraduate Courses.
৩) The Tata Scholarship Programme for General Undergraduate Courses.
১) The Tata Scholarship Programme for Class 6 to 12 Students- ষষ্ঠ শ্রেণী-দ্বাদশ শ্রেণীর পড়ুয়াদের ৮০ শতাংশ টিউশন ফি দেওয়া হবে। অর্থাৎ সর্বোচ্চ ১২,০০০ টাকা পর্যন্ত দেওয়া হয়ে থাকে।
২) The Tata Scholarship Programme for Professional Undergraduate Courses- ডাক্তারি/ইঞ্জিনিয়ারিং/আইন/ বিভিন্ন প্রফেশনাল কোর্সে স্নাতকস্তরে পড়ুয়াদের ৮০ শতাংশ টিউশন ফি দেওয়া হবে। অর্থাৎ সর্বোচ্চ ৫০,০০০ টাকা দেওয়া হয়ে থাকে।
৩) The Tata Scholarship Programme for General Undergraduate Courses -বিএ, বিএসসি/ বিবিএ/ ডিপ্লোমা/ পলিটেকনিক বা বিভিন্ন কোর্সে স্নাতকস্তরে পড়ুয়াদের ৮০ শতাংশ টিউশন ফি দেওয়া হবে। অর্থাৎ সর্বোচ্চ ২০,০০০ টাকা পর্যন্ত দেওয়া হয়ে থাকে।
আবেদন পদ্ধতি-
কেবলমাত্র অনলাইনের মাধ্যমে আবেদন করতে হবে। প্রথমে আবেদনকারীকে BuddyforStudy এর অফিশিয়াল ওয়েবসাইট ওপেন করতে হবে।
অফিশিয়াল ওয়েবসাইট-
https://www.buddy4study.com/page/the-tata-capital-pankh-scholarship-programme
মন্ত্রীর ইঙ্গিতের পর, চলতি মাসেই ডিএ ঘোষণা সরকারী কর্মীদের, কত বাড়বে বেতন হিসাব করে নিন
এরপর তিনটি ক্যাটাগরির মধ্যে থেকে ক্যাটাগরি সিলেক্ট করতে হবে। এরপর Apply now অপশনে ক্লিক করতে হবে। একটি নতুন পেজ ওপেন হবে। সেখানে সঠিক তথ্য দিতে হবে। শেষে ‘submit’ অপশনে ক্লিক করতে হবে।
আবেদনের ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ নথি-
১) ফটো আইডেন্টিটি প্রুফ/ আধার কার্ড।
২) ইনকাম সার্টিফিকেট।
৩) সম্প্রতি তোলা পাসপোর্ট সাইজের ছবি।
৪) শিক্ষাগত যোগ্যতার মার্কশিট।
৫) আবেদনকারীর ব্যাংক অ্যাকাউন্টের সমস্ত তথ্য।
৬) নতুন ভর্তির রশিদ।
৭) বিশেষভাবে সক্ষম ছাত্রছাত্রীদের ক্ষেত্রে প্রতিবন্ধী সার্টিফিকেট।
৮) জাতিগত শংসাপত্র।
নির্বাচন পদ্ধতি-
আবেদনকারীদের শিক্ষাগত যোগ্যতা এবং পরিবারের বার্ষিক আয়ের নিরিখে শর্টলিস্ট করা হবে। এরপর টেলিফোন ইন্টারভিউয়ের মাধ্যমে নির্বাচন করা হবে।
আবেদনের সময়সীমা-
আবেদনের প্রক্রিয়া সাধারণত জুন মাস-আগস্ট মাস পর্যন্ত চলে।
এই সম্পর্কিত অন্যান্য খবরের আপডেট সবার আগে পেতে হলে এই ওয়েবপোর্টালটি ফলো করতে ভুলবেন না।
Written by Manika Basak.
ডিএ নিয়ে নমনীয় রাজ্য সরকার, আজকের বক্তব্যের পর, পুজোর আগেই এক কিস্তির সম্ভাবনা উজ্জ্বল
Good
আমি খুব গরীব পরিবারারের ছেলে