PM Bangla Awas Yojana – বাংলা আবাস যোজনা ঘরের লিস্ট 2024. আবাস যোজনার টাকা কবে ঢুকবে?
Bangla Awas Yojana Update
সরকারের জনপ্রিয় প্রকল্প বাংলা আবাস যোজনা (Awas Yojana). এই প্রকল্পে মুখ্যমন্ত্রী মমতা ব্যানার্জির উদ্দেশ্য হল, যাতে প্রত্যেক মানুষের নিজস্ব পাকা বাড়ি থাকে তার ব্যবস্থা করে দেওয়া। সাধারণ মানুষের দিকে তাই আবাস যোজনা সাহায্যের হাত বাড়িয়ে দেয়। এই প্রকল্পের নির্দিষ্ট কিছু নিয়ম কানুন আছে অন্যান্য প্রকল্পের মতো। আবাস যোজনার টাকা সরকার সরাসরি উপভোক্তাদের ব্যাংক একাউন্টে পাঠিয়ে দেয়। এখন প্রশ্ন হলো, আবাস যোজনার টাকা আপনি কবে পাবেন? জানুন আজকে প্রতিবেদনে থেকে।
Awas Yojana Scheme New Update
যে সকল সাধারণ মানুষ আবাস যোজনা প্রকল্পে আবেদন করেছিলেন, তাঁরা টাকা পাওয়ার জন্য অপেক্ষায় আছেন। নির্দিষ্ট নিয়ম মেনে যারা যোগ্য তাঁদের অ্যাকাউন্টে টাকা পাঠিয়ে দিচ্ছে সরকার। উপভোক্তারা অপেক্ষায় আছেন, কবে অ্যাকাউন্টে ক্রেডিট হবে টাকা। তাই এবার আপনার নতুন আপডেট জানার প্রয়োজন রয়েছে। অতএব দেরি না করে অবশ্যই প্রতিবেদন থেকে নতুন আপডেট জেনে নিন।
প্রথমে দেশের সরকার প্রধানমন্ত্রী আবাস যোজনা (Pmay) প্রকল্প শুরু করেছিলেন ভারতবাসীর স্বার্থে। তবে পরবর্তীকালে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় নতুন করে বঙ্গবাসীর জন্য বাংলার বাড়ি প্রকল্প আরম্ভ করবেন বলে ঘোষণা করেছেন। তাই বঙ্গবাসী এই প্রকল্পের টাকা প্রাপ্তি নিয়ে বর্তমানে ভাবছেন। ঠিক সেই আবহে বাংলার বাড়ি প্রকল্প নিয়ে আপডেট সামনে চলে এল।
লক্ষ্মীর ভাণ্ডার প্রকল্পে বছর শেষে সুখবর দিলেন মুখ্যমন্ত্রী। পশ্চিমবঙ্গ সরকারের নয়া সিদ্ধান্ত কি?
বাংলার বাড়ি প্রকল্পের টাকা কবে পাবেন?
চলতি বছরের শেষ পর্বে বাংলার বাড়ি নিয়ে বড় ঘোষণা রাজ্যের। রাজ্যবাসীর বাড়ি তৈরির টাকা কবের মধ্যে দিতে হবে সেই বিষয়টি নিয়ে জরুরী ঘোষণা করল পশ্চিমবঙ্গ সরকারের আওতাধীন পঞ্চায়েত দফতর। প্রকল্প নিয়ে সরকারের নির্দেশ, ২৬ ডিসেম্বরের মধ্যেই বাংলার বাড়ি প্রকল্পের যে প্রথম কিস্তির টাকা সেই টাকা দেওয়ার কাজ শেষ করতে হবে। এখনও পর্যন্ত প্রায় ৮ লক্ষ ২২ হাজার-এর বেশি মানুষের ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্টে এই টাকা পৌঁছে গিয়েছে। আর বাকিদের অ্যাকাউন্টেও এই সময়সীমার মধ্যেই প্রথম কিস্তির টাকা পাঠিয়ে দিতে হবে বলে ইতিমধ্যে জেলায় জেলায় নির্দেশ পাঠিয়ে দিয়েছে পঞ্চায়েত দফতর।
প্রথম কিস্তির টাকা দেওয়ার পর উপভোক্তাদের বাড়ি তৈরির কাজে নজরদারি করবেন স্বয়ং ব্লক আধিকারিকরাই। এই নজরদারির কাজ করতে হবে চারটি পর্যায়ে গ্রাম পঞ্চায়েত আধিকারিকদের। ঠিক এমনই নির্দেশ দেওয়া হয়েছে সরকার
এর পক্ষ থেকে। সেক্ষেত্রে উপভোক্তাদের বাড়ি বাড়ি গিয়ে নজরদারির কাজ করতে হবে। চারটি স্তরে কাজ হবে এভাবে- বাড়ির কাজ শুরু করায় উৎসাহ দেওয়া, বাড়ির নির্মাণ কাজ শুরু হওয়া এবং উপভোক্তাদের বাড়ির ছাদ পর্যন্ত নির্মান হয়ে যাওয়া আর পুরো বাড়ির কাজ শেষ হওয়া। জানা যাচ্ছে যে, ধাপে ধাপে বাড়ি বাড়ি গিয়ে এ সকল নজরদারির কাজ সারতে হবে আধিকারিকদের।