রাজ্যের যুবশ্রী প্রকল্পে আবেদনে মিলছে 1500 টাকা, আবেদন কারা করতে পারবেন! জেনে নিন।
রাজ্যের বিভিন্ন ধরণের জনমুখী প্রকল্পের মধ্যে যুবশ্রী প্রকল্প সম্পর্কে আজকে আমরা বিস্তারিত জেনে নেব। কারণ, রাজ্য সরকার মাঝে মাঝেই নতুন প্রকল্প নিয়ে আসে রাজ্যবাসীর কথা চিন্তা করে। ইতিমধ্যেই রাজ্যে 30 টি’র বেশি প্রকল্প চালু আছে। সাধারণ মানুষের পাশে দাঁড়াতেই রাজ্য সরকারের নানা রকমের জনমুখী প্রকল্প যেমন খাদ্যসাথী, স্বাস্থ্যসাথী, সবুজসাথী, কন্যাশ্রী, রুপশ্রী, মেধাশ্রী ইত্যাদি বহু প্রকল্প নিয়ে আসে। বেশ কিছু প্রকল্প আছে, যেগুলি পেয়েছে আন্তর্জাতিক পুরস্কার।
রাজ্য সরকারের যুবশ্রী প্রকল্পতে টাকা পেতে আবেদন পদ্ধতি।
যুবশ্রী প্রকল্পে আবেদন করলেই পেয়ে যাবেন 1500 টাকা, আবেদন পদ্ধতি দেখে নিন। রাজ্যের বেকারদের জন্য চাকরির পথ অবরুদ্ধ করে দিলেও অনুদানের ব্যবস্থা করেছেন মাননীয় মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। বেকার যুবক যুবতীদের যুবশ্রী প্রকল্পের আওতায় এখন মাসিক 1500 টাকা করে অনুদান দেওয়া হবে। কিন্তু যুবশ্রী প্রকল্পতে আবেদন করবেন কীভাবে? জানতে হলে এই প্রতিবেদনটি শেষ পর্যন্ত পড়ুন।
পশ্চিমবঙ্গের বেকার যুবক যুবতীদের জন্য 1500 টাকা করে মাসিক অনুদান দেওয়া হয় যুবশ্রী প্রকল্পের আওতায়। মূলত রাজ্যের যে সমস্ত বেকার যুবক যুবতী এখন পড়াশোনা করছেন বা কোনো রকম প্রশিক্ষণ নিচ্ছেন, তাদেরকে আর্থিক ভাবে সহায়তা করার লক্ষ্যে রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় এই প্রকল্পের সূচনা করেন।
এখানে আবেদন করার জন্য পর পর নীচের ধাপগুলি অনুসরণ করুন।
1. এই প্রকল্পের আওতায় টাকা পেতে হলে আগে আপনাকে এখানে আবেদন করতে হবে। এর জন্য অনলাইনের মাধ্যমে অফিসিয়াল ওয়েবসাইটে গিয়ে আপনাকে আবেদন করতে হবে। অফিসিয়াল ওয়েবসাইটটি হল https://employmentbankwb.gov.in/-, এখানে ক্লিক করে প্রকল্পের জন্য আবেদন করতে হবে।
2. এরপরে নিজেকে রেজিস্ট্রেশন করে নিতে হবে এই ওয়েবসাইটে গিয়ে।
3. রেজিস্ট্রেশন হয়ে গেলে New Enrollment Job Seeker’ অপশনে ক্লিক করে যথাক্রমে ‘Accept’ করে ‘Continue’ অপশন দুটিতে ক্লিক করতে হবে।
4. এবারে স্ক্রিনে একটি অনলাইন অ্যাপ্লিকেশন ফর্ম সেখানে আপনার যাবতীয় তথ্যাদি দিয়ে ফর্মটিকে ফিলাপ করে নিতে হবে।
এই ব্যবসা শুরু করলেই মাসে আয় লাখ টাকা! গল্প নয়, সত্যি দেখুন প্রমাণ সহ।
5. এরপরে নিজের পাসপোর্ট সাইজের ছবি এবং সিগনেচার স্ক্যান করে ফর্মের নির্দিষ্ট স্থানে আপলোড করে ফেলতে হবে।
6. সবশেষে ‘Submit’ অপশনটিতে ক্লিক করে ফর্ম জমা করতে হবে। এই অ্যাপ্লিকেশন ফর্মের একটি প্রিন্ট আউট বের করে নিজের কাছে রেখে দিতে হবে ভবিষ্যতে ব্যবহারের জন্য।
আবেদন সম্পন্ন হওয়ার পর যে প্রিন্ট আউটটি বের করবেন,তা আগামী 60 দিনের মধ্যে নিকটবর্তী এমপ্লয়মেন্ট এক্সচেঞ্জের অফিসে গিয়ে জমা করে আসতে হবে। যদি 60 দিন পেরিয়ে যায় তাহলে এই আবেদনপত্র আর ব্যবহার যোগ্য থাকবে না। এরপরে এরপর এক্সচেঞ্জ অফিসের কর্মকর্তারা আবেদনকারীর অ্যাপ্লিকেশন ফর্ম দেখে নেবেন।
বিনামূল্যে রেশনের মাধ্যমে অতিরিক্ত সুবিধা পাবেন রাজ্যবাসী, চিনি, ময়দা সহ আর কি কি পাবেন জেনে নিন।
সেক্ষেত্রে ব্যাকগ্রাউন্ড বিচার করে যাদের যোগ্য বলে মনে করবেন, সেই সব প্রার্থীর ফোনে একটি ‘User Id’ এবং ‘Password’ আসবে। এরপরে একটি নির্বাচিত প্রার্থীদের নামের শর্টলিস্ট বের করা হবে। সেখানে যাদের নাম থাকবে তারা পরের মাস থেকে মাসিক 1,500 টাকা করে পাবেন। তবে মনে রাখবেন, এখানে আবেদন করতে গেলে আপনাকে অন্তত মাধ্যমিক পাশ করে যেকোনো জাতীয় প্রশিক্ষণের সঙ্গে যুক্ত থাকতে হবে। যদি আপনি যদি অনেকদিন আগেই পড়াশোনা শেষ করে ফেলেন বা কোনো জাতীয় প্রশিক্ষণের সঙ্গেও যুক্ত না থাকেন, তবে এই প্রকল্পে আপনি আবেদন করতে পারবেন না।
Written by Parna Banerjee.
2013 সালে আবেদন করেছি এখন ও পর্যন্ত কোন তালিকায় নাম উঠে নি।সব ভাঁওতাবাজি ছাড়া আর কিছুই না
Joto rokom poddoti deoya hoche segulo ai subidha na pawar sombhobona besi… Dewyar echa thakle directly dewya jeto… 2016 te application korechi akhono kono khobor pai ni