Mid Day Meal Programme – মিড ডে মিল নিয়ে বড় সিদ্ধান্ত, কি অভিযোগ এলো জানেন? New Update.
Mid Day Meal Programme – কি রয়েছে পড়ুয়াদের ভাগ্যে?
এবার মিড ডে মিল (Mid Day Meal Programme) নিয়ে বড় সিদ্ধান্ত রাজ্যের। ২০০৩ সালের জানুয়ারি মাস থেকে পশ্চিমবঙ্গের শুরু হয় মিড-ডে-মিল প্রকল্প। সেই সময় মাত্র ৬ টি জেলার ১১০০ টি স্কুলে এই প্রকল্প চালু থাকলেও এখন পশ্চিমবঙ্গের সব জেলার প্রতিটি স্কুলেই এই প্রকল্প চালু রয়েছে। তবে মাঝেমধ্যেই এই প্রকল্প নিয়ে কিছু গন্ডগোলের ছবি ধরা পড়ে।
এমন অনেক ঘটনা সামনে এসেছে যেখানে স্কুলের মিড ডে মিলের খাবারে (Mid Day Meal Programme) টিকটিকি বা অন্যান্য পতঙ্গ পড়তে দেখা গেছে আবার কখনও খাবার তৈরির কাঁচামালের গুণগত মানও অত্যন্ত খারাপ, এমন খবরও উঠে এসেছে। তাই অনেক বাড়ি থেকে বাচ্চাদের এই মিড ডে মিলের খাবার খাবার ক্ষেত্রে নিষেধ করা হয়। তবে এখনো এমন অনেক পরিবার রয়েছে যেখানে বাচ্চারা শুধুমাত্র মিড ডে মিলের খাবারের জন্য স্কুলে পড়তে যায়।
তাই যাতে সঠিকভাবে শিক্ষা গ্রহণের সাথে সাথে মিড ডে মিলের (Mid Day Meal Programme) খাবার খেয়ে অসুস্থ না হয়ে পড়ে তার দিকেও খেয়াল রাখা দরকার। আর এই দিকেই আরো এক ধাপ এগুলো রাজ্য তথা কলকাতার মেয়র ফিরহাদ হাকিম। মিড ডে মিলের খাবারের গুণগতমান নিয়ে একজন ব্যক্তি টক টু মেয়রে ফোন করে মেয়রের কাছে দাবি করেন খাবারের মান পরীক্ষা করাতে যাতে বাবা-মায়েরা একটু চিন্তা মুক্ত হতে পারেন।
ব্যাংক অ্যাকাউন্ট রয়েছে? কেন্দ্রীয় সরকার কি সুবিধা দিচ্ছে জানেন?
এই অভিযোগ শুনেই মেয়র ফিরহাদ হাকিম জানান, শিক্ষকেরা প্রথম চেখে দেখবেন পড়ুয়াদের খাবার। এদিনের টক টু মেয়র অনুষ্ঠানে ফিরহাদ হাকিমের পাশেই বসেছিলেন মেয়র পারিষদ শিক্ষা সন্দীপন সাহাও। তিনি সন্দীপন সাহাকে ফিরহাদ বলেন (Mid Day Meal Programme), পড়ুয়াদের খেতে দেওয়ার আগে প্রতিদিন যেন মিড ডে মিল শিক্ষক শিক্ষিকারা খেয়ে দেখেন।
যদি সেটি খেয়ে সন্তুষ্ট বোধ করেন তবে যেন খাতায় সই করে জানিয়ে দেন যে, মিড ডে মিলের (Mid Day Meal Programme) খাওয়ার খেয়ে তারা সন্তুষ্ট। আর এরপরেই অভিযোগকারীর পরামর্শ মতো খাবার পরীক্ষা করার বিষয় স্কুল শিক্ষা দফতরের কাছে পৌঁছে দেওয়ার আশ্বাস দিয়েছেন মেয়র সাহেব। এখন দেখার কত তাড়াতাড়ি এই প্রতিশ্রুতি বাস্তবায়িত হয়।
প্রতিদিন এমন আরো নিত্যনতুন খবরের আপডেট পেতে ফলো করতে ভুলবেন না এই ওয়েব পোর্টালটি।
Written by Manisha Basak.
বিরাট ঘোষণা, নতুন করে রাজ্যে টেট বিজ্ঞপ্তি, কিভাবে আবেদন করবেন
মিড ডে মিল প্রকল্পটি অত্যন্ত মানবিক, এই অর্থে যে ছোট ছোট পড়ুয়ারা ক্ষিদের অভাব পূরণ করে, এই মিড ডে মিলের রান্না করা খাবার খেয়ে। তাই সবার আগে Teachers দের নিজের ঘরের সন্তান সম পড়ুয়াদের অত্যন্ত যত্ন সহকারে দেখাশোনা করা বাঞ্ছনীয়। মেয়রসাহেব, মিড ডে মিল প্রসঙ্গে যা বললেন তা আর একবার শিক্ষকদের মনে করে দিলেন, তাঁকে পদক্ষেপ গ্রহণ এর জন্য ধন্যবাদ। এই মন্তব্যটি পোস্ট করতে পারেন।
দয়া করে মিড ডে মিল প্রকল্পের বরাাদ্দ বাড়ানো হোক ৷ মাত্র 4.97 টাকা পড়ুয়া পিছু বরাদ্দে এই দূর্মুল্য বাজারে পুষ্টিকর খাবার কোথা থেকে আসবে ? যেখানে একটি গ্যাস সিলেন্ডারের দাম পড়ছে 1120 টাকা ৷ আলু কমবেশি 25 টাকি প্রতি কেজি ৷ পড়ুয়া পিছু মাত্র 4 টাকা 97 পয়সা অর্থ ও 100 গ্রাম চালে আজ থেকে 5 বছর আগে যদিও পুষ্টিকর খাবার দেওয়া যেত, কিন্তু বর্তমান দিনে সেটি একেবারেই অসম্ভব ৷ তাই এই বিষয়টাই একটু দৃৃষ্টিপাত করলে ভালো হয় ৷
Thank you