LPG Cylinder: বাড়ি বাড়ি আর পৌঁছবে না রান্নার গ্যাস! চরম দুর্ভোগের মুখে গ্রাহকরা! সমাধানের উপায় কী?

LPG Gas Union Strike

রান্নার গ্যাস নিয়ে চিন্তায় রয়েছেন সবাই। এলপিজি সিলিন্ডার (LPG Cylinder)- এর দাম বৃদ্ধি ক্রমাগত চিন্তার কারণ হচ্ছে। এদিকে, দাম কমার তো লক্ষণ নেই বরং দিনকে দিন রান্নার গ্যাসের দাম ঊর্ধ্বমুখী হয়েই চলেছে। এই চিন্তা তো আগে থেকে ছিলই আর এবার যুক্ত হল নতুন হয়রানি। কারণ যা জানা যাচ্ছে, আর নাকি এলপিজি সিলিন্ডার বাড়ি বাড়ি পৌঁছবে না! তাহলে এই সমস্যার থেকে সমাধানের উপায় কী?

বাড়ি বাড়ি পৌঁছবে না LPG Cylinder?

প্রায় প্রত্যেক মাসে রান্নার গ্যাস নিয়ে মধ্যবিত্তের কপালে ভাঁজ। কারণ গ্যাসের দাম বাড়ছে আর সেই সূত্র ধরে সাধারণ মানুষ সমস্যায় পড়ছেন। চলতি মাসে অর্থাৎ এপ্রিল মাসেই আবার বেড়েছে এলপিজি সিলিন্ডারের দাম। যা জানা যাচ্ছে, এবার নাকি সিলিন্ডার পিছু ৫০ টাকা করে দাম বেড়েছে। সেক্ষেত্রে গ্রাহকদের চিন্তা বাড়িয়ে এবার পরের মাস মে মাস থেকে শুরু হচ্ছে নতুন আরেক ঝক্কি।

সূত্রের খবর, মে মাস থেকে এলপিজি সিলিন্ডার পেতে সমস্যা হতে পারে। সঙ্গে বাড়তে পারে সিলিন্ডারের খরচও। এখন প্রশ্ন হল, এই ঘটনার কারণ কি? আসলে এলপিজি ডিস্ট্রিবিউটর ইউনিয়নের তরফে ধর্মঘটের হুঁশিয়ারি দেওয়া হয়েছে। তাই যদি ধর্মঘট হয়, সাধারণ মানুষের সেক্ষেত্রে গ্যাস সিলিন্ডার পেতে সমস্যা হবে।

আরও পড়ুন: মধ্যবিত্তের এসি কেনার জন্য নতুন প্রকল্প আনলো কেন্দ্রীয় সরকার। কারা পাবেন? কিভাবে আবেদন করবেন? জানুন

এপ্রিল মাসেই বেড়েছে এলপিজি সিলিন্ডারের দাম। সিলিন্ডার পিছু ৫০ টাকা করে দাম বেড়েছে। গ্রাহকদের চিন্তা বাড়িয়ে এবার মে মাস থেকে শুরু হচ্ছে নতুন ঝক্কি। মে মাস থেকে এলপিজি সিলিন্ডার পেতে সমস্যা হতে পারে। বাড়তে পারে সিলিন্ডারের খরচও। এলপিজি ডিস্ট্রিবিউটর ইউনিয়নের তরফে ধর্মঘটের হুঁশিয়ারি দেওয়া হয়েছে। যদি ধর্মঘট হয়, তবে সাধারণ মানুষের গ্যাস সিলিন্ডার পেতে সমস্যা হতে পারে।

আরও পড়ুন: মাসের শুরুতেই রান্নার গ্যাসের দাম এক ধাক্কায় কমে গেল। আপনার শহরে নতুন দাম কত হলো?

ইউনিয়নের পক্ষ থেকে কী জানানো হয়েছে?

ইতিমধ্যে ইউনিয়নের পক্ষ থেকে একটি চিঠি লিখে কেন্দ্রীয় সরকারকে বলা হয়েছে, এলপিজি সিলিন্ডার ডেলিভারির জন্য কমপক্ষে ১৫০ টাকা করা উচিত কমিশনের। এই চিঠিতে আরও বলা হয়েছে, এলপিজির সরবরাহ তার চাহিদা মূলত সরবরাহের উপর ভিত্তি করে। কিন্তু পরিস্থিতি বলছে, তেল কোম্পানিগুলি জোরপূর্বক আইন বিরোধী কাজ করে চলছে। আর সেটা অবিলম্বে বন্ধ হওয়া উচিত। আগামী তিন মাসের মধ্যে যদি কমিশন বৃদ্ধি না করে, বাকি সমস্যাগুলির সমাধান না হয়, তবে দীর্ঘমেয়াদী ধর্মঘটে বসবেন তাঁরা। তাই একমাত্র সমাধান, ইউনিয়নের সমস্যার সমাধান করে দাবিগুলি যদি মেনে নেওয়া হয় তাহলে হয়তো এই অচলাবস্থা কাটতে পারে।

উপসংহার: ভারতবর্ষের প্রত্যেকটি বাড়িতে যে গ্যাস সিলিন্ডার সরবরাহ করা হয় তা দিয়েই নিত্যদিনের কাজকর্ম চলে আমজনতার। তবে বেশ কিছু জায়গায় পাইপলাইনের মাধ্যমে গ্যাস পরিষেবা শুরু হয়েছে। ইতিমধ্যে ইউনিয়নের তরফে চালু হওয়া ধর্মঘট সাধারণ মানুষের জন্য হয়রানির কারণ হতে পারে বলে মনে করা হচ্ছে।

Related Articles

Back to top button