Abhijit Gangopadhyay – নিয়োগ দুর্নীতির সমস্ত মামলা থেকে অভিজিত গঙ্গোপাধ্যায় কে সরিয়ে দিলো সুপ্রিম কোর্ট।
বিচারপতি অভিজিত গঙ্গোপাধ্যায়কে (Abhijit Gangopadhyay) সরিয়ে দিলো সুপ্রিম কোর্ট।
বিচারব্যবস্থায় বিচারপতির আসনে বসে একের পর এক মন্তব্য ও পর্যবেক্ষণকে (Abhijit Gangopadhyay) ঘিরে রাজ্যের বিভিন্ন মহল থেকে মতামত শোনা যাচ্ছিল। কলকাতা হাইকোর্টের বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়ের (Abhijit Gangopadhyay) বিভিন্ন সময়ের মন্তব্যকে ঘিরে অনেকেই বিভিন্ন মতামত প্রকাশ করছিলেন। সেই পরিস্থিতি এমন একটা জায়গায় পৌঁছয় সরাসরি অনেকেই বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়কে বিচারপতির আসন ছেড়ে রাজনীতিতে নেমে আসার কথাও বলেন।
চাকরিতে নিয়োগ দুর্নীতি সংক্রান্ত মামলায় বিচারপতির ভূমিকায় ছিলেন অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়। বিভিন্ন সময়ে বিভিন্ন নির্দেশ তিনি (Abhijit Gangopadhyay) দিয়েছেন। তার মধ্যে চাকরি বাতিল থেকে শুরু করে একাধিক নির্দেশ রয়েছে। একটা সময় মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় বলেছেন, কোনোদিন ২০০০ চাকরি বাতিল হচ্ছে তো কোনোদিন ১০০০ চাকরি বাতিল হচ্ছে। আমরা চাকরি বাতিলের পক্ষে নয়। মানুষকে চাকরি দেওয়ার পক্ষে।
তবে সাম্প্রতিক সময়ে বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়ের (Abhijit Gangopadhyay) বিচার চলাকালীন একটি সংবাদ মাধ্যমে সাক্ষাৎকার দেওয়াকে কেন্দ্র করেই এবার দেশের শীর্ষ আদালত সুপ্রিম কোর্ট নির্দেশিকা জারি করেছে। সুপ্রিম কোর্টের প্রধান বিচারপতি ডি ওয়াই চন্দ্রচূড়ের বেঞ্চ কলকাতা হাইকোর্টের ভারপ্রাপ্ত প্রধান বিচারপতিকে নির্দেশ দিয়ে জানিয়েছেন, বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায় নিয়োগ সংক্রান্ত যে সমস্ত মামলা শুনছিলেন, সেগুলি শোনার জন্য অন্য বিচারপতি নিয়োগ করা হোক।
একটি নিউজ টেলিভিশন চ্যানেলে কলকাতা হাইকোর্টের বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়ের (Abhijit Gangopadhyay) স্কুলে নিয়োগের দুর্নীতি মামলা শোনার সময়েই সাক্ষাৎকার দেন। যা শুনেই সুপ্রিম কোর্টের প্রধান বিচারপতি বলেছিলেন, বিচারপতিরা তাদের বিচারাধীন বিষয় নিয়ে কোনোভাবেই টিভি চ্যানেলে সাক্ষাৎকার দিতে পারেন না। যদি উনি সাক্ষাৎকার দিয়ে থাকেন, তাহলে ওই মামলা শোনার অধিকার তিনি হারিয়েছেন। সেক্ষেত্রে নতুন কোনো বিচারপতিকে দায়িত্ব দিতে হবে।
এবার শুক্রবার সুপ্রিম কোর্টের প্রধান বিচারপতি ডি ওয়াই চন্দ্রচূড়ের বেঞ্চ সেই নির্দেশই জানিয়ে দিলেন। গত সোমবারেই সুপ্রিম কোর্টের প্রধান বিচারপতি ডি ওয়াই চন্দ্রচূড়ের বেঞ্চেই অভিযোগ উঠেছিল। বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায় স্কুলে নিয়োগের দুর্নীতি মামলা শোনার সময় তিনি একটি নিউজ টিভি চ্যানেলকে সাক্ষাৎকার দিয়েছিলেন। ফলে তখন থেকেই আইনজ্ঞ মহলেও প্রশ্ন উঠেছিল, যে মামলা কোনো বিচারপতি শুনছেন, সেই মামলা সম্পর্কে কোথাও তিনি সাক্ষাৎকার দিতে পারেন কিনা?
রাজ্যের স্কুল কলেজ ছুটি ঘোষণা করলেন মুখ্যমন্ত্রী, টানা 35 দিনের লম্বা ছুটি!
বিচারপতি গঙ্গোপাধ্যায়ের নির্দেশে যাদের স্কুলের বিভিন্ন পদ থেকে চাকরি বাতিল হয়েছে, তাদের অনেকে সুপ্রিম কোর্টের দ্বারস্থ হয়েছিলেন। চাকরিহারাদের হয়ে আইনজীবী মুকুল রোহতগি শুনানি পিছিয়ে দেওয়ার আবেদনে জানিয়েছেন, প্রধান বিচারপতি শুক্রবার সিদ্ধান্ত নেবেন। তারপরে হাইকোর্টের বিচারপতির রায়ের বিরুদ্ধে শুনানি হোক। প্রধান বিচারপতি স্পষ্ট ভাষায় জানিয়েছেন, বিচারপতি যদি বিচার চলাকালীন সাক্ষাৎকার দিয়ে থাকেন (Abhijit Gangopadhyay) তাহলে মামলা শোনার অধিকার তিনি হারিয়েছেন। শুক্রবার সেই নির্দেশ জারি করা হলো।
বিচারপতি গঙ্গোপাধ্যায়ের এজলাস থেকে সমস্ত নিয়োগ সংক্রান্ত মামলা সরিয়ে দেওয়ার নির্দেশ জারি করা হলো সুপ্রিম কোর্টের তরফে।
চাকরি হারাদের আইনজীবী মীনাক্ষী অরোরা জানান, গত সেপ্টেম্বরে হাইকোর্টের বিচারপতি সাক্ষাৎকার দেন। সেখানে তিনি জানিয়েছিলেন, তিনি এই বিষয়ে কি বিশ্বাস করেন। অর্থাৎ তার অর্থ, নিয়োগ দুর্নীতির অভিযোগ নিয়ে তিনি আগেই বিচার করে ফেলেছিলেন। এবার গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্ন হল, তাকে নিয়োগ সংক্রান্ত মামলা থেকে সরিয়ে দেওয়া হলে বিচারপতি গঙ্গোপাধ্যায় বিভিন্ন সময়ে সমস্ত মামলায় যে রায় দিয়েছেন, সেই রায়ের ভবিষ্যৎ কি হবে?
ব্যাংক একাউন্ট থেকে 436 টাকা কাটবে, ব্যালান্স না থাকলে টাকা জমা করুন, জরুরী নির্দেশ।
এই প্রসঙ্গে উত্তরবঙ্গ থেকে এই তৃণমূলের সাধারণ সম্পাদক এবং সাংসদ অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায় বলেন, শীর্ষ আদালতের রায়কে স্বাগত জানাচ্ছি। বিচারাধীন বিষয় নিয়ে কোনো মন্তব্য করবেন না বলেও জানান। ভারতীয় বিচারব্যবস্থার উপর সম্পূর্ণ বিশ্বাস এবং আস্থা রয়েছে বলে জানান তিনি। তবে পাশাপাশি অভিষেক এও বলেন, বিজেপি ভোটে লড়াই করতে না পেরে বিচার ব্যবস্থার অল্প কয়েকজনকে কাজে লাগাচ্ছে। দুই বছরে ২৬ টি মামলায় সিবিআই তদন্তের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
আইনজীবী বিকাশ রঞ্জন ভট্টাচার্য এই প্রসঙ্গে জানিয়েছেন, সুপ্রিম কোর্টের নির্দেশ নামা না পড়ে সঠিকভাবে কিছু বলা যাবে না।
Written by Satadal Ghosh.
Already people of West Bengal had marked your Chati-Chata Daladas lamppost Pet and paid publicity media of Hooligans Dacoits Looters sponsored TMC Pvt Ltd, looting public money since came to power in 2011, for the development of her party assets and her family members only, without any developments of the ordinary poor p eople of West Bengal. Block your Gadi Media from my website or internet connection immediately.