Summer Vaction – ছুটির কারণে পড়াশুনাতে ঘাটতি! স্কুল গুলোকে চরম হুশিয়ারি শিক্ষা পর্ষদের।
Summer Vaction – ছুটি দেওয়ায় পিছিয়ে গেছে পড়া, ঘাটতি মেটানোর নির্দেশ পর্ষদের।
রাজ্যে হঠাৎ করে তাপমাত্রা 40 এর কোঠা ছুঁয়ে ফেলায় স্কুল কলেজসহ (Summer Vaction) সমস্ত শিক্ষা প্রতিষ্ঠান গুলিকে সাত দিনের জন্য বন্ধের নির্দেশ দিয়েছিলেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। গত সপ্তাহের 17 থেকে 22 এপ্রিল পর্যন্ত চলেছিল এই ছুটি। হঠাৎ করে সাত দিনের ছুটি পড়ে যাওয়ায় স্কুলগুলিতে পঠনপাঠনের ভালো রকমের ঘাটতি তৈরি হয়েছে। পড়াশোনা পিছিয়ে যাওয়ায়, ঘাটতি মেটাতে এবার উদ্যোগী হয়েছে মধ্য শিক্ষা পর্ষদ।
পর্ষদের তরফে একটি নোটিশ পাঠিয়ে জানানো হয়েছে, স্কুলগুলিতে এখন বাড়তি ক্লাসের ব্যবস্থা করে পড়াশোনার ঘাটতি মেটাতে হবে। তবে, ছুটির দিনগুলিতে রাজ্যের অনেক স্কুলেই অনলাইন ক্লাসের বন্দোবস্ত করা হয়েছিল। তাই সব স্কুল সমান ভাবে পিছিয়ে নেই। ছুটির (Summer Vaction) দিনগুলিকে যারা কাজে লাগিয়েছে, তাদের সিলেবাস প্রায় অনেকটাই শেষের পথে।
এদিকে আবার গরমের ছুটি পড়তে চলেছে 2 মে থেকে। যদিও আগে থেকে ঠিক করা ছিল যে এই বছরের গরমের ছুটি পড়বে মে মাসের শেষ সপ্তাহে, কিন্তু ইতিমধ্যেই তীব্র গরম পড়ে যাওয়ার ফলে সেই ছুটিকে এগিয়ে এনে মে মাসের প্রথম সপ্তাহ করা হয়েছে। দীর্ঘ গরমের ছুটিতে অনলাইনে ক্লাস নিলে সিলেবাস অনেকটাই এগিয়ে যেতে পারবে। তাই মধ্য শিক্ষা পর্ষদের তরফে অনলাইনে ক্লাস নেওয়া সংক্রান্ত কোনো নোটিশ আনা হতে পারে বলে ধারণা করা হচ্ছে।
রেশন ব্যবস্থায় বড় পরিবর্তন, কবে থেকে এই নতুন নিয়ম চালু হচ্ছে! জেনে নিন।
গরমের ছুটি দেওয়া টাও আবশ্যক কিন্তু শিক্ষার্থীদের পড়াশোনার ঘাটতি চরম পর্যায়ে পৌঁছোবে।তাই কিছু একটা বিকল্প বের করাটা বুদ্ধিমানের কাজ হবে।এই সময় টা শিক্ষার্থীরা প্রায়ভেট শিক্ষকদের উপর সম্পূর্ণ নির্ভর হয়ে পরবে।যদি স্কুল শিক্ষকরা অনলাইনে ক্লাস করান তাহলেও অনেক সমস্যা থেকেই যায়।হয়তো সবার স্মার্টফোন নেই বা থাকলেও রিচার্জ নেই। সবকিছু থাকলেও জয়েন করার টেকনিক সবাই ভাল জানে না। নেটওয়ার্ক সমস্যা হয়, অনেক সময় কথা ভালো বোঝা যায় না। (১) * আমি মনে করি একটানা ছুটি না দিয়ে বরং যে দিনগুলিতে বেশি গরম সেই দিনগুলি নির্ধারণ করে ছুটি দেওয়া উত্তম হবে।*