Aadhar Link – এবার থেকে জমি, বাড়ির দলিলেও করাতে হবে আধার লিঙ্ক, কেন্দ্র সরকারের নতুন নিয়ম।
Aadhar Link – কীভাবে করবেন এই লিঙ্ক জানুন বিস্তারিত।
এবার থেকে যে কোনো সম্পত্তি যেমন জমি, বাড়ি অথবা ফ্ল্যাট কিনলেই (Aadhar Link) সেই সম্পত্তির নথির সঙ্গে সংযুক্ত করতে হবে আধার কার্ডও। কেন্দ্রীয় সরকারের তরফেই এবার এমন নিয়ম চালু করার উদ্যোগ নেওয়া হতে চলেছে। বর্তমানে আধার নম্বর সর্বত্র ব্যবহৃত হয়। যে কোনও রকম সম্পত্তি কিনতে গেলেও ক্রেতার আধার নম্বর দরকার পড়ে।এবার থেকে সম্পত্তি ক্রয়ের সাথে আধার কার্ড যুক্ত করার পক্ষে যুক্তি দেখানো হয়েছে যে, ক্রমবর্ধমান দুর্নীতি এবং বেনামী লেনদেন আটকানোর জন্য এই সংযুক্তিকরণ অবশ্য প্রয়োজন।
এই (Aadhar Link) বিষয়টির যৌক্তিকতা নিয়ে দিল্লি হাইকোর্টে একটি কেসও করা হয়েছে। সেই মামলার শুনানিতে, মামলার আবেদনকারী এবং আইনজীবী অশ্বিনী উপাধ্যায় জানান, দেশের ক্রমাগত হয়ে চলা দুর্নীতি এবং বেনামী লেনদেন আটকানোর জন্য যথাযথ পদক্ষেপ করা রাষ্ট্রের কর্তব্য। তাই কেন্দ্রের উচিত বেআইনিভাবে সংগ্রহ করা বেনামী সম্পত্তি বাজেয়াপ্ত করার জন্য সম্পত্তির সাথে আধার কার্ডের সংযুক্তি বাধ্যতামূলক করা।
একটি পরিবার একটি এসি, এই গরমে বিদ্যুৎ বাঁচাতে নয়া পদক্ষেপ নাবান্নের।
তিনি আরও বলেন, যদি কেন্দ্রীয় সরকার দেশের সমস্ত সম্পত্তির সঙ্গে সংশ্লিষ্ট মালিকের আধার নম্বরকে সংযুক্ত (Aadhar Link) করতে সক্ষম হয়, তবে দেশের আর্থিক বৃদ্ধির হার ভবিষ্যতে ২% পর্যন্ত বাড়তে পারে।
দেশের রাজধানীতে অবস্থিত দিল্লি হাইকোর্টে আধার নম্বরের সঙ্গে সম্পত্তির নথির যুক্ত করার যে মামলা করা হয়েছে,সেখানে যুক্তি হিসেবে বলা হয়েছে, বেনামি লেনদেনের ফলে কেবল নিত্য প্রয়োজনীয় জিনিসপত্রের দাম বৃদ্ধি পায়, তা নয়।
এর সাথে আবাসন এবং সোনার মতো সম্পত্তিরও মূল্যবৃদ্ধি হয়ে থাকে। এছাড়াও, বেনামি লেনদেনের টাকার সরকারি হিসেব থাকে না। ফলত, নানা কুকর্ম যেমন সন্ত্রাসবাদ, টাকা পাচার, জুয়ার মতো ক্ষেত্রেও এই টাকা ব্যবহার হতে দেখা যায়। এমতাবস্থায়, যদি দেশের সমস্ত ব্যক্তিগত সম্পত্তির নথির সঙ্গে সংশ্লিষ্ট ব্যক্তির আধার নম্বর সংযুক্ত করার নিয়ম চালু করা হয়, তবে বেশ সহজেই এই সমস্ত সমস্যা থেকে মুক্তি পাওয়া সম্ভব।
হাইকোর্টে এই আবেদনের প্রেক্ষিতে সেখানকার প্রধান বিচারপতি সতীশচন্দ্র শর্মা এবং বিচারপতি যশবন্ত বর্মার যৌথ বেঞ্চের তরফে আইন, অর্থ, আবাসন ও নগরোন্নয়ন এবং গ্রামোন্নয়ন মন্ত্রককে ৪ সপ্তাহ সময় দিয়েছে এই সংযুক্তি প্রক্রিয়ার কার্যকারিতা সম্পর্কে তাদের অভিমত জানানোর জন্য। এর পরেই হাইকোর্টের তরফে চূড়ান্ত রায় জানানো হবে।
Sir,…. Tripura sarker,kandly following,,,,,,,,,,, ত্রিপুরাতে ৪২ থেকে ৪৫ বছর হয়ে গেছে এখন অব্দি ত্রিপুরাতে কোন সেটেলমেন্ট হয়নি ত্রিপুরাতে সেটেলমেন্ট এর একান্ত প্রয়োজন সেটেলমেন্ট যদি না হয় ত্রিপুরার বহু সম্পত্তি মানুষের মানুষের বিবাদ দিন দিন বেড়েই চলছে ত্রিপুরার সরকারের রেভিনিউ প্রয়োজন হিসেবে একান্ত প্রয়োজন অতি সত্বর সেটেলমেন্ট করা এতে সরকারও লাভবান হবে সরকারের খাজনা বাড়বে , নমস্কার অনুগ্রহ করে আমার এ বক্তব্যটি ফলো করবেন সরকারের নজরে আনবেন,