বিগত প্রাইমারি টেট 2022 সালের পরীক্ষার রেজাল্ট পরিবর্তনের সম্ভাবনা, বিস্তারিত দেখুন।
রাজ্যে প্রায় পাঁচ বছরের সুদীর্ঘ গ্যাপের পরে গত বছরের ডিসেম্বরের ১১ তারিখ অনুষ্ঠিত হয়েছিল প্রাইমারি টেট পরীক্ষা। এই পরীক্ষার ক্ষেত্রে নেওয়া হয়েছিল কঠোর ব্যবস্থাপনা। রাজ্য প্রাথমিক শিক্ষা পর্ষদ পরীক্ষার শুরু থেকে রেজাল্ট প্রকাশের দিন পর্যন্ত অতিক্রম করেছে বিশেষ নিয়ম-কানুনের মধ্য দিয়ে। তবে এবারেও পরীক্ষার প্রশ্ন ভুল যেন পিছু ছাড়ে নি। কোলকাতা হাইকোর্টে মামলা, বিস্তারিত জেনে নেওয়া যাক।
কোলকাতা হাইকোর্টে প্রাইমারি টেট প্রশ্ন ভুলের মামলায় ৭টি প্রশ্ন ভুলের তথ্য উঠে এসেছে।
রাজ্য জুড়ে বহু পরীক্ষা কেন্দ্রে আয়োজিত হয় এই প্রাইমারি টেট পরীক্ষা। গতবছর প্রাইমারি টেট পরীক্ষায় প্রায় ৬ লক্ষ ৯০ হাজার ৯৩২ জন অংশগ্রহণ করেন। পরীক্ষার ফল প্রকাশিত হয় ফেব্রুয়ারির ১০ তারিখে। দেখা যায় এবারের টেটে উত্তীর্ণ হয়েছেন প্রায় ১ লক্ষ ৫০ হাজার ৪৯১ জন প্রার্থী। কিন্তু বর্তমানে গত বছরের টেট পরীক্ষার প্রশ্নপত্র নিয়ে জটিলতার সৃষ্টি হয়েছে।
তাই আশা করা হচ্ছে, টেট পরীক্ষায় উত্তীর্ণ পরীক্ষার্থীর সংখ্যা বাড়তে পারে। ২২ ফেব্রুয়ারি, বুধবার টেটের প্রশ্নপত্র নিয়ে অভিযোগ তুলে আদালতের দ্বারস্থ হয়েছেন শুক্লা ভট্টাচার্য সহ আরও বেশ কিছু জন পরীক্ষার্থী। পরীক্ষার্থীদের দাবি এবারের টেট পরীক্ষার প্রশ্নপত্রে মোট সাতটি প্রশ্ন ভুল ছিল। মামলাটি হাইকোর্টে উঠেছে এবং এটির শুনানি বিচারপতি গঙ্গোপাধ্যায়ের এজলাসে হবে বলে জানা যাচ্ছে।
UIDAI এর মতে আধার কার্ডে নতুন করেই করতে হবে এই কাজ, ফ্রিতে হবে। কোন টাকা লাগবে না।
এখন মনে করা হচ্ছে, হাইকোর্টে শুনানির পর যদি পর্ষদকে নিজের অবস্থান স্পষ্ট করার জন্য নির্দেশ দেওয়া হয় এবং পর্ষদ যদি সেই সাতটি প্রশ্নে ভুল থাকার কথা স্বীকার করে নেয়, তাহলে ওই সাতটি প্রশ্নের উত্তর দেওয়া সমস্ত পরীক্ষার্থীদের প্রাপ্ত নম্বরের সাথে সাত নম্বর করে যুক্ত করতে হবে। এর ফলে টেট উত্তীর্ণ প্রার্থীর সংখ্যা ভবিষ্যতে বাড়তে পারে। তবে পরিস্থিতি যদি সত্যিই এমন হয়, তাহলে বিষয়টি জটিল এবং সময়সাপেক্ষ হয়ে যাবে।
এর এই নতুন রিচার্জ প্লান হিলিয়ে দিলো AirTel, VI কে, এক রিচার্জে কুপোকাত।
ফলে নিয়োগ প্রক্রিয়াও পিছিয়ে যাবে। বর্তমানে, ২০১৭ সালের টেট উত্তীর্ণ পরীক্ষার্থীদের নিয়োগ প্রক্রিয়া চলছে। তাদের নিয়োগ প্রক্রিয়া সম্পন্ন না হওয়া অবধি ২০২২ সালের টেট উত্তীর্ণদের নিয়োগ প্রক্রিয়া শুরু হবে না বলে ইতিমধ্যেই প্রাথমিক শিক্ষা পর্ষদ জানিয়ে দিয়েছে। অন্যদিকে, জানা যাচ্ছে, আগামী সপ্তাহে হয়ত বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায় টেটের এই মামলাটি শুনতে পারেন।
Written by Parna Banerjee.