Electric Bill কমে যাওয়াতে সুবিধা পাবেন সবাই, তবে সেরে ফেলুন এই কাজ !
Electric bill দিতে মাথায় হাত পড়ে প্রত্যেকটি পরিবার প্রধানের। শীতের শেষে বসন্ত আসতে আর বাকি নেই বেশিদিন। আর এই বসন্ত থেকেই বেড়ে যাবে সূর্যের প্রচণ্ড তাপ। ঘরে বা বাইরে সর্বত্র সৃষ্টি হবে বিরক্তিকর গরমের পরিবেশ। আর এই গরমের হাত থেকে রেহাই পেতে বৈদ্যুতিক পাখা তো আছেই, এছাড়া এসি, এয়ারকুলার ইতাদি ব্যবহার করা হয়ে থাকে। যার ফলে একটা Electric Bill দিতে হয় অনেক বেশি। এর থেকে রেহাই পেতে আজকের প্রতিবেদনে জেনে নিন কিছু টিপস।
Electric Bill এবার থেকে কমিয়ে ফেলুন নিজে নিজেই।
কিভাবে পাবেন এই Electric Bill কমানোর সুবিধা, তা জানতে হলে দেখতে হবে আজকের প্রতিবেদন। এই প্রতিবেদন দেখলে আপনাকে আর গুণতে হবে না মাসে মাসে মোটা টাকা। পকেটের বাড়তি খরচে দেওয়া যাবে লাগাম। কিন্তু কিছু ছোটোখাটো বিষয় মাথায় রাখলে গরমকালেও বিদ্যুৎ বিল কমানো সম্ভব।
Electric Bill কমাতে প্রথমত যে বিষয়ে নজর দিতে হবে, তা হচ্ছে ইলেক্ট্রিক পোর্ট থেকে মোবাইল চার্জার খোলার পর সুইচ বন্ধ করতে অনেকেই ভুলে যান। এই ফলে বাড়ে বিদ্যুতের বিল। আবার এসির ক্ষেত্রেও রিমোট দিয়ে বন্ধ করার পর সুইচ বন্ধ করা হয় না অনেক সময়। এর ফলেও অতিরিক্ত ইউনিটে বিদ্যুৎ পোড়ে। এবার থেকে সুইচ বন্ধ করার অভ্যাস তৈরি করুন। অপেক্ষাকৃত কম আসবে বিল।
দ্বিতীয়ত, আলোর ক্ষেত্রে পুরোনো টিউব লাইটের বদলে ব্যবহার করুন সিএফএল বা এলইডি। এই সব আলোতে ফিলামেন্টের তুলনায় সার্কিট ব্যবহৃত হয়, ফলে বিদ্যুতের খরচ কমে। অন্যদিকে যে কোনও বৈদ্যুতিক যন্ত্র, যেমন ফ্রিজ, ওয়াশিং মেশিন বা এসি কেনার সময় স্টার রেটিংয়ে ভরসা রাখুন। যে যন্ত্রের স্টার রেটিং যত বেশি, তার বিদ্যুৎ বাঁচানোর ক্ষমতাও ততটাই বেশি।
জিও 150 টাকার নিচে লঞ্চ হল সেরা 3টি প্ল্যান, সুযোগ হাতছাড়া হবার আগেই জেনে নিন।
তৃতীয়ত, পুরনো তার, পুরনো যন্ত্র বেশি পরিমাণে বিদ্যুৎ পোড়ায় ফলে বিদ্যুৎ বিলের অঙ্কও অনেকটা বেড়ে যায়। তাই বাড়িতে কোনো দশ-পনেরো বছরের পুরনো যন্ত্র বা তার থাকলে, তা ব্যবহার না করে কিনে ফেলুন আধুনিক ও কম ইউনিট খরচের যন্ত্র ও তার। খরচ বাঁচবে অনেকটাই।
চতুর্থত, বাড়িতে এসি ব্যবহার করার সময় তাপমাত্রা ২৪ ডিগ্রির নীচে নামাবেন না। এতে বেশি বিদ্যুৎ খরচ হয়। সম্ভব হলে ইনভার্টার এসি কিনুন, খরচ অনেকাংশে কমবে। আর এটা সম্ভব না হলে এনার্জি সেভিং মোড অন করে রাখুন।
ট্রাক্টর মার্কা ৫ টাকার পুরনো নোট থাকলেই মালামাল, বিক্রয় করলেই লাখ টাকা।
পঞ্চমত, প্রতিদিন এক ঘণ্টা করে বন্ধ রাখুন ফ্রিজ। এর ফলে ফ্রিজও বিশ্রাম পাবে, আবার বিদ্যুৎও বাঁচবে। অন্যদিকে, ফ্রিজের ভিতর ঠান্ডা থাকায় এই এক ঘণ্টায় খাবার-দাবারও নষ্ট হয়ে যাবে না। এমন আরও বিষয়ে আপডেট পেতে দেখতে থাকুন আমাদের প্রতিবেদন।
Written by Parna Banerjee.